ADS

ঈশানপুরের আতঙ্ক Short Story part 5

            ঈশানপুরের আতঙ্ক( পর্ব-5) 
                          জিৎ বাগ 
 এদিকে গ্রাম ফাঁকা পেয়ে রঘুদান্ত্রিক তার তন্তবিদ্যা প্রয়োগ করে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসে এবং বুঝতে পারে যে তাকে কি করতে হবে সে বুঝতে পেরে গেছিল যে গুরুদেব করতে চলেছে।তাই সে প্রথমেই যে মন্দিরটা তোমরা দেখেছো ওই মন্দিরটা তখন ছিল না তার পরিবর্তে ওখানে একটা আটচালা ছিল। সে জানতো যে অবশেষ অবশেষে গুরুদেব ব মাকেই ডাকবেন এই সমস্যার সমাধান করতে এবং এই মন্দিরেরই একমাত্র তার উপায় মন্দিরে তার একমাত্র উপায়। তাই মায়ের মূর্তি যাতে জাগ্রত না হতে পারে। সে মন্দিরকে অশুদ্ধ করে ফেলে। সে একটা কালো বিড়াল কে সপাটে মারল মন্দিরের পাথরে বেদীতে যাতে করে মায়ের মূর্তি অশুদ্ধ হয়ে গেল এবং সে সেখান থেকে গুপ্তপথে মন্দিরের দিকে রওয়ানাতে জঙ্গলের দিকে রওনা দিল। সে প্রত্যেকদিনই প্রায় যেত সেখানে তাই সে জানত কোন পথে গেলে খুব তাড়াতাড়ি জঙ্গলের মধ্যে পৌঁছানো যাবে। এদিকে সঞ্চিতা তার যোগ্য স্থলে এমনই বন্ধন করে রেখেছে যা ভাঙ্গা খুবই মুশকিল হয়ে পড়েছিল গুরুদেবের ক্ষেত্রে তাই গুরুদেব ঠিক তার যোগ্যস্থলের পাশেই নিজের যোগ্য শুরু করে এবং তা ঠিক তার পিছনে ছিল অর্থাৎ দুজনে একই সরলরেখায় যোগ্য স্শুরু করে। এবং তারা দুজন যেন সে যজ্ঞের মধ্যেখানে যতই রাত যাচ্ছিল তাদের যোগ্য ভয়ানক হয়ে উঠছিল কিন্তু সেই সন্ধিক্ষণ খুব তাড়াতাড়ি এসে গিয়েছিল। এবং গুরুদেব শেষ আহতি যোগ্য দিয়ে অট্টহাসি হেসে বসলেন বললেন দেখ মেয়ে তোর কি হয় তুমি আশা করেছিলেন কোন না কোন ঠিক অলৌকিক ঘটনা ঘটবে এবং সঞ্চিতার যোগ্য পন্ড হবে। কিন্তু কিছুই হলো না এদিকে রঘু তান্ত্রিক এসে হাজির সে গুরুদেবের উদ্দেশ্যে বলল কিরে তোর সব যোগ্য পন্ড করে দিলাম তো। এবার দেখ আমি তোর কি করি । রঘু তান্ত্রিক তার হাতের তার ছুরিটা বের করে তাতে মন্ত্র আওরে, গুরুদেবের দিকে ছুড়ে দিল এবং গুরুদেব আহত হয়ে পড়লেন ছবিটা গিয়ে লাগলো তার পেটে তাই তিনি দাঁড়িয়ে থাকতে পারলেন না তিনিএদিকে গুরুদেব চিৎকার করে গ্রামের লোকের উদ্দেশ্যে বলে যে কেউ ওই মেয়ের যোগ্য থামাও কিন্তু কারো ক্ষমতায় হল না তার দিকে একপা বাড়ানোরও।রঘুবীর তৎক্ষণাৎ গুরুদেবের ত্রিশূল টা নিয়ে ছুঁড়ে দিল সঞ্চিতার দিকে। ত্রিশূল টা সঞ্চিতা বন্ধন ভেঙে বিধলো সঞ্চিতার পিঠে এবং সেখানেই মারা পরল। জমিদার মশাই তার পাইকদের বলে গুরুদেব কে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করলেন এবং রঘু তান্ত্রিক চম্পট দিল সেখান থেকে তাকে ধরতে কিছু পাইক গেলেন তার পিছু পিছু কিন্তু তারা আর খোঁজ পাওয়া গেল না। আসলে রঘুুতান্ত্রিক জঙ্গলে বড় এক গাছে উপরে চড়ে বসে ছিল তাই নিচে থাকা পাই কিনা তাকে খুঁজেও পায়নি কিন্তু সে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিল যে তার মেয়ের হত্যার প্রতিশোধ নেবে গ্রামের মানুষের কাছ থেকে। এদিকে রাতে গুরুদেব স্বপ্নাদেশ পেলেন যে মায়ের মন্দির তাকেই শুদ্ধ করতে হবে, মায়ের মন্দির রঘু তান্ত্রিক অশুদ্ধ করেছে। সকালে রঘু তান্ত্রিক জঙ্গলে যোগ্য স্থলে গিয়ে পৌঁছায় গিয়ে দেখে তার মেয়ের শরীর টি নিথর অবস্থায় পড়ে আছে মেয়ের মৃতদেহের কাছে বসে সে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগলো। হঠাৎই

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ