ADS

ঈশানপুরের আতঙ্ক( পর্ব-6)

 

 ঈশানপুরের আতঙ্ক( পর্ব-6) 
                                                                                                                         জিৎ বাগ 

 হঠাৎই কেউ যেন রঘু কে বাবা বলে ডাকল রঘু বুঝল যে তার মেয়ের কন্ঠ কিন্তু সে দিক ঠিক করতে পারল না যে তার মেয়ে কোথা থেকে এটাকে ডাকছে। সঙ্গে সঙ্গে রোগুতান্ত্রিকের সামনে তার মেয়ে এসে দাঁড়ালো তবে তার শরীর বলে কিছু ছিল না। সে এক পিশাচে পরিণত হয়েছে। সঞ্চিতা বলল যে সে ডাকনীত আনতে সিদ্ধ লাভ করেছিল কিন্তু সেই সময়ই তাকে হত্যা করা হয়। তাই সে এখন আগের থেকে আরো শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। ডাকিনি শক্তি তার সাথে তার তন্ত্র শক্তি সে এখন সর্বশক্তিশালী। বাবা আমি রঘুবীরকে ছাড়বো না এই হত্যার  প্রতিশোধ আমি নেব এবং ওই গুরুদেব কেও হত্যা করব। ওর জন্যই আমি আমার ভালবাসাকে পেলাম না উপরন্ত তার হাতেই আমাকে মরতে হলো। এদিকে সকালে জমিদার মশাই কে গুরুদেব মন্দির প্রতিষ্ঠা কথা এবং শুদ্ধাচারে মায়ের মূর্তি শুদ্ধ করা কথা বললেন সেই অনুযায়ী জমিদার মায়ের নতুন মন্দির প্রতিষ্ঠা করলেন এবং সেখানেই শুদ্ধাচারে মায়ের মূর্তি প্রতিষ্ঠার পূজার আয়োজন করলেন। এদিকে রঘু তান্ত্রিক বুঝতে পারে যে মা মায়ের মন্দির প্রতিষ্ঠার দিনই ওই গুরুদেব আর রঘুরীর দুজনকেই হত্যা করবে। মন্দির প্রতিষ্ঠা দিন আগত  সেই দিন মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রামবাসীরা জড়ো হয়েছিল সেই নতুন মন্দির প্রাঙ্গনে। খুব দূর থেকে এক বাইক পাইক জমিদার মশাইকে খবর দেন যে রঘূতান্ত্রিক কে গ্রামের কাছে দেখা গেছে জমিদার মশাই তা শোনান। তাই






একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ